
শেল স্যান্ডভেড, এক পাগলাটে আলোকচিত্রির নাম। পাগলাটে বলছি এজন্যে যে, যিনি বিভিন্ন ধরনের প্রজাপতির ডানার প্রাকৃতিক ডিজাইন থেকে কৃত্রিমতার কোন ছোঁয়া না রেখে ইংরেজি বর্ণমালার ২৬টি বর্ণ বা অক্ষরের প্রকৃতিজারিত ছবি খুঁজতে খুঁজতে জীবনের ২৫টি বছর অকপটে ব্যয় করে দিতে পারেন! এবং পৌঁছে যেতে পারেন অসম্ভব সুন্দর ও অবাক করা এসব ন্যাচারালিস্টিক ডিজাইনের মধ্য থেকে বিস্ময়কর অক্ষরগুলোকে ক্যামেরার ল্যান্সের নিবিড় সান্নিধ্যে ক্লিক করার গন্তব্যে।



.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
বহু অর্থহীন ক্রিয়াকাণ্ড মানুষের স্বভাবলগ্ন হলেও প্রকৃতির স্বভাব-বৈচিত্রে কোন অর্থহীনতা নেই। প্রতিটা ঘটনার পেছনেই তার গুঢ় ও সুনির্দিষ্ট আবশ্যিকতা রয়েছে। এই যেমন প্রজনন ক্ষেত্রে সঙ্গিকে আকর্ষণ করা এবং কোন সম্ভাব্য শিকারির নাগালকে ফাঁকি দিতে প্রজাপতির পাখার এ ডিজাইনগুলোই প্রজাপতিকে প্রকৃতির বিচিত্র রঙের মধ্যে নিজেকে লুকিয়ে ফেলতে সহায়তা করে। বিচিত্র প্রকৃতির বিচিত্র লীলাই বটে। আরো বিচিত্র শেল স্যান্ডভেড নিজে। ২৬টি ইংরেজি অক্ষর এবং ০ থেকে ৯ পর্যন্ত দশটি অংকের কতো বিচিত্রতর ডিজাইন যে তিনি প্রকৃতি থেকে খুঁজেছেন আর ক্যামেরাবন্দি করেছেন, এক কথায় অদ্ভুত!









দৈনিক যায়যায়দিন ২৫ মার্চ ২০০৮ সংখ্যায় ‘ক্যামেরা ও ফটোগ্রাফি’ বিভাগে তাঁর সম্পর্কে ধারণা পেয়ে অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে আন্তর্জালে গোগোল সার্চে খোঁজাখুজি শুরু করলাম। অবশেষে পেয়ে গেলাম শেল স্যাণ্ডভেডের ওয়েবসাইট। ব্লগের বর্তমান এ পোস্টের সংগৃহিত ছবিগুলোর জন্য অবশ্যই তাঁকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।


















একেই বলে শিল্পীর চোখ !
আহ, বাংলার চমত্কার বর্ণমালাগুলো যদি তাঁকে চিনিয়ে দেয়া যেতো !





Thankfull to Kjell Sandved and his-
http://www.butterflyalphabet.com/
No comments:
Post a Comment